26 শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে UNIP UN বাংলাদেশ শাখা। যেখানে ইন্টারন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর ও অ্যাম্বাসেডর ডক্টর রাজু সাহা তার বক্তব্য ও স্বাগত জানিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করেন, ইউএনআইপি বাংলাদেশের সকল সদস্য যারা সেদিন অংশগ্রহণ করছেন। প্রথমে আমরা ফুলের তোড়া দিয়ে পুষ্প শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই এবং তাদের চমৎকার বক্তৃতা দিয়ে শেষ করে এই অনুষ্ঠান, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন ইউএন ভলান্টিয়ার আইডি (UNV.5691640) এবং ব্রাজিলের কনিপা ফাউন্ডেশনের রাষ্ট্রদূত। ইউএনআইপি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সভাপতি ড. রাজু সাহা, ইউএনআইপি এক্সিকিউটিভ মেম্বার ও আইটি সুপারভাইজার হিউম্যানিটি অনার ড. আরিফিন হাসান চৌধুরী, পাবলিক রিলেশন অফিসার সুশান্ত চন্দ্র সরকার, জাতীয় প্রভোস্ট ফারাহ দীবা ইসমাইল, মোঃ খোরশেদুল আলম ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর, গাজীপুর চিপ কো-অর্ডিনেটর । মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন পলাস, সৈয়দ মিজানুর রহমান সেলিম সদস্য বক্তা হিসেবে এছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্য আবির চন্দ্র দাস, হ্যাভিং-স্ম্যাংগা ন্যাশনাল রিফিউজি কো-অর্ডিনেটর ও এমডি আদিবুল ইসলাম বাংলাদেশ সদস্য তারপরে আমরা ভবিষ্যত কার্যক্রমের জন্য একটি সভা করি এবং দিনটিকে বিদায় জানাই।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসটি ২৬ মার্চে পালিত হয়, ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি শাসন থেকে মুক্তির স্মৃতি উদ্বোধন করে। এই গুরুত্বপূর্ণ দিনটির অনুষ্ঠান করা হয় দেশভরে জাতীয় উৎসবের অবসরে। বাংলাদেশী সমাজের অনেক শহীদের জন্য শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হয় যারা দেশের স্বাধীনতা অর্জনের লড়াইতে তাদের জীবন বিস্তারে বিপন্ন হন। রাজপথ, সারাদেশের বাড়ি-বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সংস্কৃতির প্রদর্শনী অনুষ্ঠান, যেমন প্রতিযোগিতা, গান, নাচ, ও কবিতার পাঠ, বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও রক্তের অধিকারের মহৎ উদাহরণ দেখায়। এটি স্বাধীনতা দিবসের পুনরাবৃত্তি, সম্প্রগতি এবং ঐক্যের প্রতীক। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসটি প্রত্যাশার, ইচ্ছাশক্তির এবং সাধনার উপলক্ষে একটি সূচনা। এটি বাংলাদেশী জনগণের দৃঢ়তা এবং স্বাধীনতার প্রতি নিবিড় প্রত্যাশা নিশ্চিত করে।

ইউনাইটেড নেচার ইন্টারন্যাশনাল পিস শান্তি, পরিবেশ সংরক্ষণ, এবং মানব অধিকার রক্ষার চেষ্টায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটি বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা তৈরি করতে ২০০ টি দেশ এবং কয়েকটি ধারাবাহিক সাথে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, এবং এটি ইউন দ্বারা ঘোষিত SADGs গোলস প্ল্যাটফর্ম Ref#234059 এর সাথে যুক্ত। এটি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যা পরিবেশকে অগ্রাধিকার দিয়ে চলে, সাম্প্রতিক সংগঠনটি বাংলাদেশে সকল কমিটি উত্তরণ করে এবং এর লক্ষ্য মানব অধিকার রক্ষার চেষ্টায় নিজেদেরকে গড়ে তোলা।